টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিল্প হলো তৈরি পোশাক। বর্তমানে এ খাত থেকেই সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়। এ শিল্প বিশ্ববাজারে সুনাম অর্জনের পাশাপাশি সৃষ্টি করেছে লাখ লাখ লোকের কর্মসংস্থান। মোট কথা, বাংলাদেশের রফতানি শিল্পে এটি একটি সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।বর্তমান সময়ে শিক্ষা লাভ করে চাকরির ক্ষেত্রে যে কেউ সাফল্যের শীর্ষে পৌছতে পারে। মূলত

🔵 গড়তে নিজের ক্যারিয়ার হতে পারেন ইঞ্জিনিয়ার! 🔵 ড্যাফোডিল পরিবার পরিচালিত অন্যতম পলিটেকনিক-ড্যাফোডিল টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট এ ৪ বছর মেয়াদি পলিটেকনিক ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং এ ২০১৯-২০ সেশনে ভর্তি চলছে। টেকনোলজিসমূহঃ✅ টেক্সটাইল ✅ গার্মেন্টস ডিজাইন✅ আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন✅ সিভিল✅ গ্রাফিক ডিজাইন✅ টেলিকমিউনিকেশন✅ ইলেকট্রিক্যাল✅ কম্পিউটার 🔴 ভর্তির যোগ্যতাঃ এস.এস.সি/দাখিল/ভোকেশনাল/উন্মুক্ত পাশ (পাশের সনঃ ২০১০-২০১৯)। ন্যূনতম জিপিএ ২.০০। 🔴 সুবিধাদিঃ 🔹 শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ পাওয়ার সুযোগ!🔹 রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র পান্থপথে নিজস্ব স্থায়ী সুবিশাল ক্যাম্পাস!🔹 ড্যাফোডিল ইন্টা. ইউনিভার্সিটিতে আর্থিক সুবিধাসহ

যদি স্বপ্ন থাকে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার তাহলে আর দেরি নয়!! এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পান্থপথে Daffodil Technical Institute-এ ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা –ইন- ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি চলছে। কারিগরি শিক্ষা নিলে, যখন তখন চাকরি মেলে। টেকনোলজীসমূহ:  (৮ সেমিস্টার) কম্পিউটার টেক্সটাইল সিভিল  টেলিকমিউনিকেশন  ইলেকট্রিক্যাল গ্রাফিক্স ডিজাইন গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটার্ন ম্যাকিং আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন ◘ভর্তির_যোগ্যতা: ♦এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় যে

যদি স্বপ্ন থাকে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার তাহলে আর দেরি নয়!! এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পান্থপথে Daffodil Technical Institute-এ ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা –ইন- ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি চলছে। কারিগরি শিক্ষা নিলে, যখন তখন চাকরি মেলে। টেকনোলজীসমূহ:  (৮ সেমিস্টার) কম্পিউটার টেক্সটাইল সিভিল  টেলিকমিউনিকেশন  ইলেকট্রিক্যাল গ্রাফিক্স ডিজাইন গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটার্ন ম্যাকিং আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন ◘ভর্তির_যোগ্যতা: ♦এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় যে

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শিল্প হলো তৈরি পোশাক। বর্তমানে এ খাত থেকেই সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়। এ শিল্প বিশ্ববাজারে সুনাম অর্জনের পাশাপাশি সৃষ্টি করেছে লাখ লাখ লোকের কর্মসংস্থান। মোট কথা, বাংলাদেশের রফতানি শিল্পে এটি একটি সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।বর্তমান সময়ে শিক্ষা লাভ করে চাকরির ক্ষেত্রে যে কেউ সাফল্যের শীর্ষে পৌছতে পারে। মূলত

যদি স্বপ্ন থাকে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার তাহলে আর দেরি নয়!! এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পান্থপথে Daffodil Technical Institute-এ ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা –ইন- ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি চলছে। কারিগরি শিক্ষা নিলে, যখন তখন চাকরি মেলে। টেকনোলজীসমূহ:  (৮ সেমিস্টার) কম্পিউটার টেক্সটাইল সিভিল  টেলিকমিউনিকেশন  ইলেকট্রিক্যাল গ্রাফিক্স ডিজাইন গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটার্ন ম্যাকিং আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন ◘ভর্তির_যোগ্যতা: ♦এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় যে

যদি স্বপ্ন থাকে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার তাহলে আর দেরি নয়!! এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পান্থপথে Daffodil Technical Institute-এ ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা –ইন- ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি চলছে। কারিগরি শিক্ষা নিলে, যখন তখন চাকরি মেলে। টেকনোলজীসমূহ:  (৮ সেমিস্টার) কম্পিউটার টেক্সটাইল সিভিল  টেলিকমিউনিকেশন  ইলেকট্রিক্যাল গ্রাফিক্স ডিজাইন গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটার্ন ম্যাকিং আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন ◘ভর্তির_যোগ্যতা: ♦এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় যে

যদি স্বপ্ন থাকে ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার তাহলে আর দেরি নয়!! এখন ঢাকার প্রাণকেন্দ্র পান্থপথে Daffodil Technical Institute-এ ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা –ইন- ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে ভর্তি চলছে। কারিগরি শিক্ষা নিলে, যখন তখন চাকরি মেলে। টেকনোলজীসমূহ:  (৮ সেমিস্টার) কম্পিউটার টেক্সটাইল সিভিল  টেলিকমিউনিকেশন  ইলেকট্রিক্যাল গ্রাফিক্স ডিজাইন গার্মেন্টস ডিজাইন এন্ড প্যাটার্ন ম্যাকিং আর্কিটেকচার এন্ড ইন্টেরিয়র ডিজাইন ◘ভর্তির_যোগ্যতা: ♦এস.এস.সি/সমমান পরীক্ষায় যে

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পৃথিবীর প্রাচীনতম ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে গেলে যে বিষয়টি মানুষের মাথায় খেলা করে তা হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বা পুরকৌশল।। একজন সাধারণ মানুষ ইঞ্জিনিয়ার বলতে একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারকেই কল্পনা করে থাকেন। পুরকৌশল হলো পেশাদার প্রকৌশল ব্যবস্থার অন্যতম শাখা যেখানে নকশা, নির্মাণকৌশল, বাস্তবিক বা প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা পরিবেশের ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করা হয়, যার মধ্যে সেতু, রাস্তা,

একটি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন বহুলাংশে নির্ভর করে ঐ দেশের  প্রশিক্ষিত জনসংখ্যা তথা জনশক্তির দক্ষতা ও পারদর্শিতার ওপর। কারন দেশের ভবিষ্যত নেতৃত্বকে যথাযথ ও যুগোপযোগী শিক্ষায় শিক্ষিত করা না গেলে সেই দেশের জনসংখ্যা দেশের জন্য বোঝা হয়ে দাড়ায়। সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, পরিবর্তন আসছে শিক্ষা ব্যবস্থায়, কারন শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তি ছাড়া দেশের কাঙ্খিত